1. ashiqnur96@gmail.com : editor :
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ০৩:১০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
লন্ডনে উড্ডয়নের পরপরই বিমান বিধ্বস্ত সবাই নিহত প্রায় ১ কোটি ১০ লক্ষ ভোটার প্রবাসী, তাদের ভোট নিশ্চিত করতে হবে: জামায়াত মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে জনসম্মুখে ব‍্যবসায়ী হত‍্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪ ফেনীর পরশুরাম ও ফুলগাজী’র পর প্লাবিত হয়েছে ছাগলনাইয়া ও সদর উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম এসএসসিতে কেরানীগঞ্জে অনেক ভাল প্রতিষ্ঠানে খারাপ ফলাফল করেছে ২০২৫ সালে এসএসসিতে ৬ লাখ ৬৬০ জন শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়েছে ১৭ বছর ত্যাগের রাজনীতি, ত্যাগ-তিতিক্ষার প্রতীক ফরিদ খানের গল্প কেরানীগঞ্জের ঝিলমিল এলাকা থেকে প্রবাসীর মৃতদেহ উদ্ধার জুলাই সনদ কি, কেনো এত আলোচনা কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ

গুলি করলো পুলিশ মামলা হলো সাংবাদিকের নামে

  • সর্বশেষ আপডেট : সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

ডেস্ক নিউজ: গত ৫ আগস্ট গাজীপুরের কোনাবাড়িতে পুলিশের গুলিতে প্রাণ যায় কলেজ ছাত্র হৃদয়ের। যার মরদেহের হদিস এখনও পায়নি স্বজনরা। এ ঘটনায় ২৬ আগস্ট, কোনাবাড়ি থানায় একটি অভিযোগপত্র দেন তার ভাই টাঙ্গাইলের গোপালপুরের ইব্রাহিম। যেখানে অভিযুক্ত এএসআই, এসআই ও কনস্টেবলসহ ৯ পুলিশ সদস্য।

 

ওই দিন অভিযোগটি মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়। এজাহারে ৯ পুলিশ সদস্যকে বাদ দিয়ে অন্তর্ভুক্ত করা হয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীসহ ৫ সাংবাদিকের নাম।

 

এ বিষয়ে ইব্রাহিম বলেন, আমি পুলিশের নামে মামলা দিয়েছি কিন্তু পরে দেখি, মামলায় কয়েকজন সাংবাদিক আর এলাকার কিছু আওয়ামী লীগের নেতার নাম দেয়া। আমি তাদের নাম দেই নি, তারা কিভাবে পরে মামলা সাজিয়েছে তা আমি জানি না। আমি শুধু আমার ভাইকে যারা মারছে তাদের বিচার চাই।

 

জয়পুরহাটেও সাংবাদিকদের ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে। ৩১ আগস্ট সদর থানায় হোসাইন আহমেদ নামে এক শিক্ষার্থী অভিযোগপত্র দেন। আসামির তালিকায় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ছাড়াও নাম দেয়া হয় ৪ সাংবাদিকের।

 

হোসাইনের অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, তার দুই পায়ে গুলি ছোড়ে ১০ নম্বর আসামি আব্দুর রহিম। অথচ তালিকায় ১০ নম্বর আসামি হিসেবে আছে সাংবাদিক হারুনুর রশিদের নাম। তিনি জানান, নিজস্ব পেশার সততা আমরা বজায় রাখি। এভাবে একের পর এক মামলা যদি হয় আমাদের নামে তাহলে আমরা কোথায় যাব।

 

স্থানীয় ছাত্র সমন্বয়করা বলছেন, বিষয়টি নিন্দনীয় ও বিব্রতকর। কোনাবাড়ি ছাত্র প্রতিনিধি খায়রুল ইসলাম শাওন বলেন, কিছু আওয়ামী লীগের নেতা কর্মী সেখানে থাকলেও তারা থানার ভিতরে ছিলো। তাদের লিডে পুলিশ সদস্যরা সহিংসতা চালিয়েছে, আমি সেখানেই ছিলাম। তারাই মামলার প্রকৃত আসামি।

 

তদন্ত করে প্রকৃত দায়ীদের শাস্তির কথা জানান, পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। কোনাবাড়ী থানার ওসি মো. শাহ আলম বলেন, আমরা তদন্ত করছি। তদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের আমরা খুঁজে বের করবো। নির্দোষ কাউকে হয়রানি করা হবে না বলেও আশ্বাস দিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

আপনি সংবাদটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এই বিভাগের আরো সংবাদ
    © ২০২৪ বুড়িগঙ্গা টিভি কর্তৃক সর্বসত্ব সংরক্ষিত।
 
Theme Customized By BreakingNews