1. ashiqnur96@gmail.com : editor :
সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ০৫:০৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসীন মন্টু আর নেই কেরানীগঞ্জে অটোরিকশা চালককে নৃশংস হত্যা, মূল আসামিসহ গ্রেপ্তার, ২ চাকু উদ্ধার ২৪২ যাত্রী নিয়ে লন্ডনগামী ভারতের বিমান বিধ্বস্ত কেরানীগঞ্জে গলায় গামছা পেঁচানো ও হাতের কব্জি কাটা যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার কেরানীগঞ্জে ব্যাংকে দুর্ধর্ষ চুরি, আটক ৩ আশা জাগিয়ে শেষ পর্যন্ত সিঙ্গাপুরের কাছে হেরে গেল বাংলাদেশ ম্যাডলিনে থাকা মানবাধিকারকর্মীদের নেয়া হলো ইসরায়েলের বিমানবন্দরে, প্রতিবাদে বিভিন্ন দেশে বিক্ষোভ হাট শেষে ৭২ ঘন্টা পরেও সরানো হয়নি বাঁশ খুঁটি ও বর্জ্য চার দিনের লন্ডন সফরের উদ্দেশ্য ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা গাজা অভিমুখী ত্রাণবাহী জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল, সাংবাদিকসহ আটক ১৩

করোনাকালে ত্রান সহায়তা পায়নি বেশীরভাগ মানুষ

  • সর্বশেষ আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২৭ মে, ২০২১

দেশে সম্প্রতি ত্রাণ কার্যক্রম বাস্তবায়ন নিয়ে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিপিডি এবং অক্সফামের এক জরিপ বলছে, সামগ্রিকভাবে ত্রাণ পায়নি ৭৬.৬ ভাগ মানুষ। দরিদ্রদের মধ্যে পায়নি ৭৫.২ ভাগ। আর ত্রাণ পাওয়াদের মধ্যে ৪৪ ভাগই অবস্থাসম্পন্ন। এছাড়া খাদ্য সহায়তা পায়নি ৫০ ভাগ অতিদরিদ্র।

চলমান ত্রাণ কার্যক্রম সম্পর্কে অবগত মাত্র ১ দশমিক ৬ ভাগ সুবিধাভোগী। এ ক্ষেত্রে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার এবং প্রচারের সীমাবদ্ধতা মূল কারণ বলছেন গবেষকরা।
করোনা মহামারিতে আয় কমেছে বহু মানুষের। পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠী আরও পিছিয়েছে। আগে দারিদ্র সীমার ওপরে থাকলেও মহামারি শুরুর পর নেমে এসেছে দরিদ্রের তালিকায়। দূর্ভোগে পড়া লোকজনকে সহায়তায় ভিজিএফের চাল, নগদ টাকাসহ নানা ত্রাণ সহায়তা দিচ্ছে সরকার।

তবে, সরকারের দেয়া এই ত্রাণ সহায়তা পায়নি দেশের প্রায় ৭৭ ভাগ মানুষ। আর অতিদরিদ্রদের মধ্যে কোনো সহায়তা পাননি ৭৫ ভাগের বেশি মানুষ। ২ হাজার ৬০০ খানা জরিপ করে এ তথ্য দিয়েছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিপিডি এবং অক্সফাম।

এদিকে, করোনার কারণে গত বছর চাল সংগ্রহ কম হওয়ায়, বর্তমানে নগদ সহায়তা বেশি দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান। এখন পর্যন্ত যথাযথভাবেই ত্রাণ দেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

করোনা মহামারির কারণে আয় কমে যারা নতুন করে দারিদ্র্যসীমায় ঢুকেছেন, তাদের সিংহভাগ সরকারি সহায়তার বাইরে রয়ে গেছে। আবার যারা হতদরিদ্র, তাদের একটি বড় অংশও সহায়তা পাননি। সরকারের বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পর্কে তারা জানতেনও না।

সিপিডির বিশেষ ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান জানান, এ সময় সরকার এককালীন আড়াই হাজার টাকা, ত্রাণ হিসেবে নগদ টাকা এবং চাল দিয়েছে। দেশের সবচেয়ে দরিদ্র যে ২৫ শতাংশ মানুষ, তার মধ্যে শুধু এক-চতুর্থাংশ এসব সুবিধা পেয়েছেন। তিন-চতুর্থাংশ মানুষ সরকারের কোনো কর্মসূচি থেকে সহায়তা পাননি।

করোনাকালে বিভিন্ন হটলাইন সুবিধা চালু করে সরকার যে সহায়তার চেষ্টা করছে, সেটির প্রচার খুব একটা হয়নি বলেও জানান তিনি। সিপিডি জেনেছে, মাত্র ১ দশমিক ৬ শতাংশ সরকারি হটলাইন সম্পর্কে জানতেন।

প্রান্তিক পর্যায়ে ত্রাণ সহায়তা নিশ্চিতে তথ্য হালনাগাদ এবং সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন পক্ষকে সম্পৃক্ত করার তাগিদ বিশ্লেষকদের।

আপনি সংবাদটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এই বিভাগের আরো সংবাদ
    © ২০২৪ বুড়িগঙ্গা টিভি কর্তৃক সর্বসত্ব সংরক্ষিত।
 
Theme Customized By BreakingNews