Warning: Creating default object from empty value in /home/burigangatv/public_html/wp-content/themes/BreakingNews/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
শোকের মাস শুরু - বুড়িগঙ্গা টিভি শোকের মাস শুরু - বুড়িগঙ্গা টিভি
  1. ashiqnur96@gmail.com : editor :
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৫৩ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
৭ দিন ধরে থানায় অনুপস্থিত পালং মডেল থানার পরিদর্শক মাসুদুর রহমান দীপ্ত টিভির সংবাদ বিভাগ তারা নিজেরাই বন্ধ করে দিয়েছে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা রিচার্জ কার্ডের সূত্র ধরে ট্রিপল মার্ডারের রহস্য উদঘাটন জুলাই শহিদের মেয়ে বাবার কবরের পাশেই চিরনিদ্রায় শায়িত বুড়িগঙ্গার তীর থেকে নারীর খন্ডিত হাত পা উদ্ধার সাবেক কাউন্সিলর বাবুল মিয়ার বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ জোটবদ্ধভাবে ইসলামিক দলগুলো ভোটের মাঠে লড়তে ঐকমত ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে ‘জনতা পার্টি বাংলাদেশ’ নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ মিরপুর ১১ নম্বরের একটি ঝুট গুদামে অগ্নিকাণ্ড

শোকের মাস শুরু

  • সর্বশেষ আপডেট : সোমবার, ১ আগস্ট, ২০২২

‘‘…আগস্ট শোকের মাস, পাপমগ্ন, নির্মম-নিষ্ঠুর,/তাকে পাপ থেকে মুক্ত করো কান্নায়, কান্নায়।’’ আগস্ট মাস এলেই প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠে বরেণ্য কবি নির্মলেন্দু গুণের ‘আগস্ট শোকের মাস, কাঁদো’ কবিতার এই অংশটি। এই মাসেই বাংলাদেশে সংঘটিত হয়েছে ইতিহাসের জঘন্যতম হত্যাকাণ্ড। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট মানবতার শত্রু প্রতিক্রিয়াশীল ঘাতকচক্র স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরিবারের প্রায় সব সদস্যসহ হত্যা করে। আজ সেই শোকাবহ আগস্ট মাসের প্রথম দিন। ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস।

advertisement
সেদিন ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম এই হত্যাকাণ্ডে বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর একমাত্র ভাই শেখ আবু নাসের, জাতির পিতার বড় ছেলে বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন শেখ কামাল, দ্বিতীয় ছেলে বীর মুক্তিযোদ্ধা লেফটেন্যান্ট শেখ জামাল, ছোট ছেলে নিষ্পাপ শিশু শেখ রাসেল, নবপরিণীতা দুই পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজী জামাল, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক শেখ ফজলুল হক মণি ও তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মণি, স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম সংগঠক ও জাতির পিতার ভগ্নিপতি আব্দুর রব সেরনিয়াবাত, তার ছোট মেয়ে বেবী সেরনিয়াবাত, ছোট ছেলে আরিফ সেরনিয়াবাত, নাতি সুকান্ত আব্দুল্লাহ বাবু, ভাইয়ের ছেলে শহীদ সেরনিয়াবাত, আবদুল নঈম খান রিন্টু, বঙ্গবন্ধুর প্রধান সামরিক সচিব কর্নেল জামিল উদ্দিন আহমেদ ও কর্তব্যরত অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী নৃশংসভাবে নিহত হন। ওই সময় জার্মানি থাকায় প্রাণে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই মেয়ে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। এর পর দীর্ঘ ৬ বছর ভিন দেশে শরণার্থীর জীবন কাটাতে হয় তাদের।

১৫ আগস্টের ঘাতকচক্র জাতির পিতাকে হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়নি, এ হত্যার বিচার বন্ধ করতে ঘৃণ্য ‘ইনডেমনিটি’ অধ্যাদেশ জারি করে। সেই থেকে দীর্ঘ ২১ বছর বাঙালি জাতি বিচারহীনতার কলঙ্কের বোঝা বহন করতে বাধ্য হয়। জাতির পিতার বড় মেয়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১৯৯৬ সালে গঠিত সরকার বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করায়। নিয়মতান্ত্রিক সেই বিচারিক প্রক্রিয়ায় ২০১০ সালে ঘাতকদের ফাঁসির রায় কার্যকর করার মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করে।

আপনি সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
    © ২০২৪ বুড়িগঙ্গা টিভি কর্তৃক সর্বসত্ব সংরক্ষিত।
 
Theme Customized By BreakingNews