Warning: Creating default object from empty value in /home/burigangatv/public_html/wp-content/themes/BreakingNews/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
আজ ঐতিহাসিক শহীদ নূর হোসেন দিবস - বুড়িগঙ্গা টিভি আজ ঐতিহাসিক শহীদ নূর হোসেন দিবস - বুড়িগঙ্গা টিভি
  1. ashiqnur96@gmail.com : editor :
সোমবার, ০৫ মে ২০২৫, ০৪:২২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়ি যানজটে আটকে থাকা অবস্থায় হামলার ঘটনা ঘটে: পুলিশ জুনায়েদ হত্যাকাণ্ডের শাস্তির দাবি জানিয়েছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন কেরানীগঞ্জে কিশোরের গলাকাটা লাশ উদ্ধার বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম উঠা নামা করার পর দেশে কেমন মূল্য বুড়িগঙ্গা নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর মৃতদেহ উদ্ধার আজ মে দিবস, দিনটি আসে-যায় ভাগ্য পরিবর্তন হয়না শ্রমিকের জামায়াত ক্ষমতায় এলে নারীরা সম্মান নিয়ে কাজ করতে পারবে : ডা. শফিকুর রহমান ৭ দিন ধরে থানায় অনুপস্থিত পালং মডেল থানার পরিদর্শক মাসুদুর রহমান দীপ্ত টিভির সংবাদ বিভাগ তারা নিজেরাই বন্ধ করে দিয়েছে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা

আজ ঐতিহাসিক শহীদ নূর হোসেন দিবস

  • সর্বশেষ আপডেট : শুক্রবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৩

ডেস্ক নিউজ: স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে গণতন্ত্রের জন্য আত্মাহুতি দেয়া ‘শহীদ নূর হোসেন দিবস’ আজ। ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর তৎকালীন স্বৈরশাসকের বিরুদ্ধে রাজধানী ঢাকার রাজপথে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মিছিলে শহীদ হন নূর হোসেন। বুকে-পিঠে ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক’ ও ‘স্বৈরাচার নিপাত যাক’ স্লোগান ধারণ করে মিছিলের অগ্রভাগে ছিলেন শহীদ নূর হোসেন।

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসে নূর হোসেনের আত্মত্যাগ একটি তাৎপর্যপূর্ণ ও প্রেরণাদায়ী ঘটনা। শহীদ নূর হোসেনের রক্তদানের মধ্য দিয়ে তৎকালীন স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন আরও বেগবান হয় এবং অব্যাহত লড়াই-সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর স্বৈরশাসকের পতন ঘটে।

স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বরের একটি মিছিলে বুকে- ‘স্বৈরাচার নিপাত যাক’ এবং পিঠে ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক’ স্লোগান লিখে অংশ নিয়েছিলেন নূর হোসেন। মিছিল রাজধানীর জিরো পয়েন্ট এলাকায় পৌঁছালে পুলিশ গুলি চালায়। মারা যান নূর হোসেন।

সংবাদপত্রে সেই ঘটনা ব্যাপক গুরুত্ব পেয়েছিল। এর পরের কয়েকদিন জুড়ে ঢাকায় বিক্ষোভ-সংঘর্ষ চলতে থাকে। নূর হোসেনের মৃত্যুর পর এরশাদবিরোধী আন্দোলন বেগবান হয়। ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর এরশাদ সরকারের পতন ঘটে।

শরীরে গণতন্ত্রের বার্তা লেখা এই যুবক গুলিতে নিহত হওয়ার পর সামরিক শাসনবিরোধী গণ-আন্দোলনের প্রতীকে পরিণত হয়েছিলেন। ওই চত্বরটির নামকরণ করা হয় নূর হোসেন চত্বর।

১৯৯৬ সালে কারাগার থেকে বের হওয়ার পর বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে নূর হোসেনের মৃত্যুর জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা প্রার্থনা করেন জাতীয় পার্টির প্রয়াত চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ।

আপনি সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
    © ২০২৪ বুড়িগঙ্গা টিভি কর্তৃক সর্বসত্ব সংরক্ষিত।
 
Theme Customized By BreakingNews