1. ashiqnur96@gmail.com : editor :
শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫, ০৮:৫১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কেরানীগঞ্জে ইয়াং ড্রাগন মার্শাল আর্ট সেন্টারের বেল প্রদান ও কারাতে প্রদর্শনী মিটফোর্ড হাসপাতালের পকেট গেট খুলে দেয়ার দাবিতে মানববন্ধন হৃদরোগে আক্রান্ত জামায়াত আমির, বাইপাস সার্জারির পরামর্শ ঢাকা জেলা প্রশাসক আন্তঃউপজেলা ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি কেরানীগঞ্জের  রাজধানীর ফার্মগেটে দোতলা বাসের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের পিলারে ধাক্কা গাজামুখী মানবিক সহায়তাবাহী জাহাজ ‘হানদালা’-তে ইসরায়েলি হামলা মাইলস্টোনে নিহতের সংখ্যা নিয়ে গুজব বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় অতিরিক্ত পুড়ে মারা যাওয়া ৫ জনের পরিচয় শনাক্ত কারাগারে বন্দি কয়েদি হাজতিদের মাঝে নৈতিকতার শিক্ষা ছড়িয়ে দিতে হবে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই পাকিস্তানকে বিধ্বস্ত করে সিরিজ বাংলাদেশের

নেপালকে কাঁদিয়ে শিরোপা ঘরে তুলল বাংলাদেশি নারীরা

  • সর্বশেষ আপডেট : বুধবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৪

খেলা ডেস্ক: টানাতো বটেই, কখনো কোনো খেলায় দু’বার দক্ষিণ এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্ব জয়ের রেকর্ড ছিল না বাংলাদেশের। নারীদের সামনে সুযোগ ছিল সেই ইতিহাস গড়ার। সেটিকে যথাযথভাবে কাজে লাগিয়ে নেপালের হাজার হাজার দর্শককে স্তব্ধ করে টানা দ্বিতীয়বারের মতো সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা ঘরে তুলেছে বাংলাদেশের মেয়েরা। এ নিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো ঘরের মাঠে বাংলাদেশের কাছে পরাজিত হলো নেপাল।

বুধবার (৩০ অক্টোবর) সন্ধ্যা পৌনে ৭টায় শুরু হওয়া ম্যাচে গ্যালারীতে উপচে পড়া ভিড় ছিল। ম্যাচটি বাংলাদেশ ২-১ গোলে জয়লাভ করে। বাংলাদেশের হয়ে গোল দুটি করেন মনিকা চাকমা ও ঋতুপর্ণা। নেপালের হয়ে একমাত্র গোলটি করেন ফরোয়ার্ড আমিশা। এ নিয়ে ৬ বার হৃদয় ভাঙল নেপালের। গত আসরেও তারা বাংলাদেশের কাছে শিরোপা হারিয়েছিল।

নারীদের সাফে সবচেয়ে শক্তিশালী দল ছিল ভারত। যার সাত আসরের ৫টিরই চ্যাম্পিয়ন। ২০২২ সালে ভারতের আধিপত্যের ইতি টেনে চ্যাম্পিয়ন হয় বাংলাদেশ। এরপর দেশে ফিরলে ছাদখোলা বাসে করে বাঘিনীদের বরণ করে নেয় বাংলাদেশের মানুষ। তাদের বরণে কোনো কমতি ছিল না বাংলাদেশের। এবার আবার এমন বরণ হবে কিনা তা সময়ই বলে দেবে।

অথচ আক্রমণ পাল্টা আক্রমণের ম্যাচে গোলশূন্য শেষ হয় দু’দলের ছন্দহীন প্রথমার্ধ। বিরতি থেকে ফিরে ম্যাচ জমে উঠে। ম্যাচের ৫২তম মিনিটে বাংলাদেশকে লিড এনে দেন মনিকা চাকমা। নেপালের ডি বক্সে বল পেয়ে মনিকা চাকমা ডানপ্রান্ত থেকে আড়াআড়ি শটে স্বাগতিক গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন। তবে এই গোল শোধ করতে বেশি সময় নেয়নি নেপাল। দুই মিনিট পরেই তারা ম্যাচে সমতা ফেরায়। আমিশার নেয়া শটে রূপনা চাকমা পড়ে না গেলে হয়তো লাল সবুজের বাঁচাতে পারতেন।

৮১ মিনিটে বাঁ প্রান্ত দিয়ে আক্রমণে উঠে বাংলাদেশ। সতীর্থের কাছ থেকে কর্নার কিক-জোনে বল ঋতুপর্ণা চাকমা। তাতে টেক্কা দিচ্ছিলেন নেপালের দুই খেলোয়াড়। সেখান থেকেই শট নেন ঋতু। নেপাল গোলরক্ষক হাত লাগাতে সক্ষম হলেও বলের গতিরোধ করতে পারেননি, বাংলাদেশ এগিয়ে যায় ২-১ গোলে।

শেষদিকে উভয় দলই আরও কয়েকটি আক্রমণ শানায়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কেউই আর জালের দেখা পায়নি। শেষ বাঁশি বাজার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় সাবিনা খাতুনদের উল্লাস।

আপনি সংবাদটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এই বিভাগের আরো সংবাদ
    © ২০২৪ বুড়িগঙ্গা টিভি কর্তৃক সর্বসত্ব সংরক্ষিত।
 
Theme Customized By BreakingNews