1. ashiqnur96@gmail.com : editor :
শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫, ০৯:১০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কেরানীগঞ্জে ইয়াং ড্রাগন মার্শাল আর্ট সেন্টারের বেল প্রদান ও কারাতে প্রদর্শনী মিটফোর্ড হাসপাতালের পকেট গেট খুলে দেয়ার দাবিতে মানববন্ধন হৃদরোগে আক্রান্ত জামায়াত আমির, বাইপাস সার্জারির পরামর্শ ঢাকা জেলা প্রশাসক আন্তঃউপজেলা ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি কেরানীগঞ্জের  রাজধানীর ফার্মগেটে দোতলা বাসের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের পিলারে ধাক্কা গাজামুখী মানবিক সহায়তাবাহী জাহাজ ‘হানদালা’-তে ইসরায়েলি হামলা মাইলস্টোনে নিহতের সংখ্যা নিয়ে গুজব বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় অতিরিক্ত পুড়ে মারা যাওয়া ৫ জনের পরিচয় শনাক্ত কারাগারে বন্দি কয়েদি হাজতিদের মাঝে নৈতিকতার শিক্ষা ছড়িয়ে দিতে হবে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই পাকিস্তানকে বিধ্বস্ত করে সিরিজ বাংলাদেশের

এবার পাগলা মসজিদের দান সিন্দুকে ৮ কোটি ২১ লাখ টাকা

  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৪

ডেস্ক নিউজঃ কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দান সিন্দুকে এবার ৮ কোটি ২১ লাখ ৩৪ হাজার ৩০৪ টাকা পাওয়া গেছে। তিন মাস ১৩ দিন পর শনিবার (৩০ নভেম্বর) সকালে মসজিদের ১১টি দানবাক্স খোলা হয়। এতে ১১টি সিন্দুকে মোট ২৯ বস্তা টাকা, বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকার পাওয়া গেছে।

এই টাকা গণনার কাজ করছেন প্রায় আড়াইশ শিক্ষার্থী, ব্যাংকের ৭০ জন কর্মী, মসজিদ কমিটি ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সেনাবাহিনীর সদস্য মিলে প্রায় সাড়ে তিনশ জন। বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকার পাওয়া গেছে।

দানবাক্স খোলার সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারাসহ কয়েকজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) রফিকুল ইসলাম, মসজিদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা শওকত উদ্দিন ভূঁইয়া।

ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের অবস্থান কিশোরগঞ্জ শহরের নরসুন্দা নদী তীরে। এই মসজিদের লোহার দানবাক্সগুলো প্রতি তিন থেকে চার মাস পর পর খোলা হয়। মসজিদটিতে এর আগে ৯টি দানবাক্স থাকলেও এবার দুইটি বাড়ানো হয়েছে।

এর আগে পাগলা মসজিদের দানবাক্স খোলা হয়েছিল এ বছরের ১৭ আগস্ট। তখন ২৮ বস্তায় ৭ কোটি ২২ লাখ ১৩ হাজার ৪৬ টাকাসহ বৈদেশিক মুদ্রা, সোনার গয়না ও হীরা পাওয়া গিয়েছিল।

মসজিদ কর্তৃপক্ষ জানায়, সাধারণত তিন থেকে চার মাস পর পর দানবাক্স খোলা হয়। সারা দিনেও টাকা গুনে শেষ না করতে পারায় এবারও পাশের একটি মাদরাসা থেকে ১৫৩ জন শিক্ষার্থীকে গণনার কাজে আনা হয়েছে।

টাকা ছাড়াও মসজিদে নিয়মিত হাঁস-মুরগি, গরু-ছাগলসহ বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র দান করেন বিভিন্ন জেলা থেকে আসা অসংখ্য ভক্ত।

প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন এলাকার মানুষ এসে দান করছেন এই মসজিদে। যারা দান করতে আসেন তাদের বিশ্বাস, এখানে দান করলে মনের আশা পূরণ হয়। এ কারণেই দিন দিন দানের পরিমাণ বাড়ছে।

আপনি সংবাদটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এই বিভাগের আরো সংবাদ
    © ২০২৪ বুড়িগঙ্গা টিভি কর্তৃক সর্বসত্ব সংরক্ষিত।
 
Theme Customized By BreakingNews