1. ashiqnur96@gmail.com : editor :
শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫, ০৯:০১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কেরানীগঞ্জে ইয়াং ড্রাগন মার্শাল আর্ট সেন্টারের বেল প্রদান ও কারাতে প্রদর্শনী মিটফোর্ড হাসপাতালের পকেট গেট খুলে দেয়ার দাবিতে মানববন্ধন হৃদরোগে আক্রান্ত জামায়াত আমির, বাইপাস সার্জারির পরামর্শ ঢাকা জেলা প্রশাসক আন্তঃউপজেলা ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি কেরানীগঞ্জের  রাজধানীর ফার্মগেটে দোতলা বাসের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের পিলারে ধাক্কা গাজামুখী মানবিক সহায়তাবাহী জাহাজ ‘হানদালা’-তে ইসরায়েলি হামলা মাইলস্টোনে নিহতের সংখ্যা নিয়ে গুজব বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় অতিরিক্ত পুড়ে মারা যাওয়া ৫ জনের পরিচয় শনাক্ত কারাগারে বন্দি কয়েদি হাজতিদের মাঝে নৈতিকতার শিক্ষা ছড়িয়ে দিতে হবে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই পাকিস্তানকে বিধ্বস্ত করে সিরিজ বাংলাদেশের

মহান বিজয় দিবস নিয়ে মিজানুর রহমান আজহারীর ফেসবুকে আবেগঘন স্ট্যাটাস

  • সর্বশেষ আপডেট : সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

মহান বিজয় দিবস নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে আবেগঘন এক স্ট্যাটাস দিয়েছেন ইসলামি আলোচক মিজানুর রহমান আজহারী। এতে তিনি বলেন, এবারের বিজয়-দিবসটি অন্যরকম। সত্যিই অন্যরকম অনুভূতি। কারণ, জুলাই বিপ্লবের স্মৃতি যে এখনো তাজা। স্বাধীনতা ২.০ এর স্বাদ নিয়ে আমরা উদযাপন করছি— এবারের বিজয়ের দিনটি। কিন্তু আজকের এই দিনে দাঁড়িয়ে আমি খুব করে ভাবতে চাই— জুলাই আন্দোলনে শহিদ ও আহত ভাই-বোনদের ত্যাগের যথাযথ মূল্য কি আমরা দিতে পারছি?

তিনি বলেন, একাত্তরে আমরা লড়াই করেছিলাম— জালিম রেজিমের বিরুদ্ধে। অন্যায় আর বৈষম্যের বিরুদ্ধে। কিন্তু বছর না-ঘুরতেই আমাদের সেই বিজয় লুট হয়ে যায়। দেশ চলে যায় পুঁজিপতিদের পকেটে, কালচারাল এলিটদের দখলে। যার ফলাফল— ৭৪ এর ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ। যার ফলাফল— নিজ দেশে থেকেও আমরা কোণঠাসা।

আজহারী বলেন, এই কালচারাল এলিটরা বিগত ৫০ বছরে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে নিজেদের খায়েশমতো ফ্রেইমিং করেছে। মুক্তিযুদ্ধে যেখানে অংশই নিয়েছে এদেশের আপামর মুসলিম জনতা, সেখানে মুসলিমদেরকেই বানিয়েছে মুক্তিযুদ্ধের প্রতিপক্ষ। দাড়ি-টুপিকে বানিয়েছে রাজাকারের প্রতীক। কালচারাল এলিটদের এই তীব্র মেরুকরণের ফলাফল— আজকের বৈষম্য আর ফ্যাসিজম। তাই বিজয়ের দিনে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই— জুলাই বিপ্লবে ছাত্র-জনতার প্রতীক ছিল মুসলিম ভাতৃত্ববোধ। তাদের হৃদয়ে ছিল শহিদি আকাঙ্ক্ষা। মজলুম, শহিদ, আল্লাহর সাহায্য— এসব পরিভাষাই সেদিন আন্দোলনকে ট্রিগার করেছিল। মানুষকে চুম্বকের মতো টেনে এনেছিল রাজপথে। একাত্তরও এর ব্যতিক্রম কিছু ছিল না।

তিনি লিখেন, বিজয়ের এই দিনটা উদযাপনের। একইভাবে ভবিষ্যত-কর্মপদ্ধতি নির্ধারণ করবার। আমরা এমন একটা বাংলাদেশ গড়তে চাই— যেখানে কোনো বৈষম্য থাকবে না। এমন একটা বাংলাদেশ, যেখানে কারো ধর্মীয় মূল্যবোধকে দমন করতে, কোনো ‘জ*ঙ্গী’ নাটক সাজানো হবে না। এমন এক বাংলাদেশ, যেখানে রাজনৈতিক সুবিধা হাসিলের উদ্দেশ্যে সংখ্যালঘুদের ওপর হাম*লার ছক আঁকা হবে না। যেখানে নিশ্চিত হবে সকল বিশ্বাসের স্বাধীনতা, বাকস্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা। আগামীর বাংলাদেশ হবে জনতার বাংলাদেশ।

আপনি সংবাদটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এই বিভাগের আরো সংবাদ
    © ২০২৪ বুড়িগঙ্গা টিভি কর্তৃক সর্বসত্ব সংরক্ষিত।
 
Theme Customized By BreakingNews