1. ashiqnur96@gmail.com : editor :
সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ০২:০৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ কেরাণীগঞ্জে ডিবি পুলিশের অভিযানে গাঁজাসহ মোঃ কামাল নামে এক মাদক কারবারি গ্রেপ্তার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের ব্যাগে পাওয়া গেল গুলির ম্যাগজিন কেরানীগঞ্জে রাজউকের অভিযান বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ২ লাখ টাকা জরিমানা বুড়িগঙ্গা নদী থেকে ভাসমান অবস্থায় অজ্ঞাত যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার কুমিল্লায় ধর্ষণের শিকার নারীর ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে নির্দেশ মাকে হাসপাতালে দিয়ে পরীক্ষা দিতে না পারা সেই ছাত্রীর পাশে সরকার কক্সবাজারে ১০দিন মেয়াদী টিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষণ শেষে সনদ প্রদান আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব ও সাংবাদিক শফিকুল আলম কেরানীগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী সভা ২০২৫ অনুষ্ঠিত

সাগর ও রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন ১১৮ বারের মতো পেছাল

  • সর্বশেষ আপডেট : বুধবার, ২১ মে, ২০২৫

ডেস্ক নিউজ: সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার তারিখ ১১৮ বারের মতো পেছাল। আগামী ৮ জুলাই প্রতিবেদন দাখিলের পরবর্তী দিন ধার্য করেছেন আদালত।

বুধবার (২১ মে) মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। তবে তদন্তকারী কর্মকর্তা ও পিবিআই’র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আজিজুল হক প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি। এজন্য ঢাকার মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজার আদালত প্রতিবেদন দাখিলের নতুন এ তারিখ ঠিক করেন।

আলোচিত এ হত্যা মামলায় রুনির বন্ধু তানভীর রহমানসহ মোট আসামি আটজন। অন্য আসামিরা হলেন- বাড়ির নিরাপত্তারক্ষী এনাম আহমেদ ওরফে হুমায়ুন কবির, রফিকুল ইসলাম, বকুল মিয়া, মিন্টু ওরফে বারগিরা মিন্টু ওরফে মাসুম মিন্টু, কামরুল হাসান অরুণ, পলাশ রুদ্র পাল ও আবু সাঈদ। আসামিদের প্রত্যেককে একাধিকবার রিমান্ডে নেয়া হলেও তাদের কেউই স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেননি।

২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে ঢাকার পশ্চিম রাজাবাজারে মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সারোয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি নিজেদের ভাড়া বাসায় নির্মমভাবে খুন হন। পরদিন ভোরে তাদের ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার করা হয়। এরপর নিহত রুনির ভাই নওশের আলম রোমান রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

প্রথমে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন ওই থানার এক এসআই। চারদিন পর চাঞ্চল্যকর এ হত্যা মামলার তদন্তভার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছে হস্তান্তর করা হয়। দুই মাসেরও বেশি সময় তদন্ত করে রহস্য উদ্‌ঘাটনে ব্যর্থ হয় ডিবি। পরে হাইকোর্টের নির্দেশে একই বছরের ১৮ এপ্রিল হত্যা মামলাটির তদন্তভার র‍্যাবের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর এ মামলার তদন্তে বিভিন্ন বাহিনীর অভিজ্ঞ তদন্ত কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন টাস্কফোর্স গঠনের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। তাদেরকে ছয় মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করতে বলা হয়। একই সঙ্গে মামলার তদন্ত থেকে র‌্যাবকে সরিয়ে দেয়ারও আদেশ দেয়া হয়। রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

পরে ১৭ অক্টোবর হাইকোর্টের নির্দেশে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে টাস্কফোর্স গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এতে পিবিআই প্রধানকে আহ্বায়ক করে চার সদস্যের উচ্চপর্যায়ের টাস্কফোর্স কমিটি গঠন করা হয়েছে।

আপনি সংবাদটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এই বিভাগের আরো সংবাদ
    © ২০২৪ বুড়িগঙ্গা টিভি কর্তৃক সর্বসত্ব সংরক্ষিত।
 
Theme Customized By BreakingNews