1. ashiqnur96@gmail.com : editor :
সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:৪৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ওসমান হাদির বিদায়ে শোক ও শ্রদ্ধায় স্তব্ধ দেশ কেরানীগঞ্জে যুবলীগের ঝটিকা মিছিল খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল আত্মসাত মামলায় যুবদল নেতা দেলোয়ার গ্রেপ্তার বিএনপি নেত্রী নিপুন রায় চৌধুরীর জন্মদিনে শুভেচ্ছার বন্যা কেরানীগঞ্জে কুখ্যাত ডাকাত বিগশো গ্রেফতার কেরানীগঞ্জে মাদকবিরোধী অভিযানে ৩ নারীসহ ৮ কারবারি আটক ইসির নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন এনসিপির শাপলা প্রতীক নিয়ে সুরাহা না হওয়ায় বিশেষ কৃতিত্বের স্বীকৃতি “স্টার অ্যাওয়ার্ড“ পেলেন অ্যাড: মোঃ ফারুক হোসেন তপাদার নির্বাচন একটি যুদ্ধক্ষেত্র,আমাদের দায়িত্ব নিরপেক্ষ থাকা : প্রধান উপদেষ্টা লুঙ্গি গামছা পড়ে ছদ্মবেশে পুলিশ, ডাকাত সর্দার গ্রেফতার

ঢাকা উত্তর বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ কাইয়ুম মালয়েশিয়ায় আটক

  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০২৪

ডেস্ক নিউজ: ঢাকা উত্তর বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ কাইয়ুমকে আটক করেছে মালয়েশিয়া পুলিশ। শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) বিকেল ৪টার দিকে ইমিগ্রেশন অ্যাক্টে তাকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কাইয়ুমের স্ত্রী শামীম আরা বেগম।

মুঠোফোনে তিনি বলেন, শুক্রবার জুম্মার নামাজ শেষে বের হলে পুলিশ তাকে আটক করে নিয়ে যায়। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়, তিনি অবৈধভাবে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করেছেন।

যদিও এম এ কাইয়ুম জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক সংস্থার (ইউএনএইচসিআর) স্ট্যাটাস নিয়ে দীর্ঘ দিন থেকে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করছেন দাবি করে তার স্ত্রী বলেন, ভুল তথ্যের ভিত্তিতে কাইয়ুমকে আটক করা হয়ে থাকতে পারে। ২০১৫ সাল থেকে এম এ কাইয়ুম মালয়েশিয়া আছেন। তিনি জাতিসংঘের শরণার্থী হিসেবে তালিকাভুক্ত। বিএনপির এই নেতা দ্রুত মুক্তি পাবেন বলে আশা পরিবারের।

প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর গুলশান-২ এর ৯০ নম্বর সড়কে দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত হন নেদারল্যান্ডভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা আইসিসিও-বিডি’র কর্মকর্তা তাবেলা সিজার। এ ঘটনায় একই দিন তার সহযোগী আইসিসিও’র কান্ট্রি রিপ্রেজেনটেটিভ হেলেন ভেন ডার বিক বাদী হয়ে গুলশান থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ হত্যা মামলায় ২০১৬ সালের ২২ জুন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পরিদর্শক গোলাম রাব্বানী ৭ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরে একই বছরের ২৫ অক্টোবর ৭ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।

অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, আসামি সোহেলের কাছ থেকে পিস্তল ভাড়া নিয়ে খুনিরা তাবেলা সিজারকে হত্যা করেন। মতিনের নির্দেশে ২০১৫ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর শাখাওয়াতের মোটরসাইকেল নিয়ে মিনহাজুল, তামজিদ ও রাসেল গুলশান ২-এর ৯০ নম্বর সড়কে যান। ওই সড়কের গভর্নর হাউসের সীমানা প্রাচীরের বাইরে ফুটপাতে নিরিবিলি ও অন্ধকার স্থানে তামজিদ গুলি করে তাবেলা সিজারকে হত্যা করেন। তাকে সহায়তা করেন রাসেল চৌধুরী ও মিনহাজুল।

সেখানে আরও বলা হয়, হামলাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য ছিল একজন শ্বেতাঙ্গকে হত্যা করে দেশের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি করা। একইসঙ্গে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা ছিল আসামিদের।

আপনি সংবাদটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এই বিভাগের আরো সংবাদ
    © ২০২৪ বুড়িগঙ্গা টিভি কর্তৃক সর্বসত্ব সংরক্ষিত।
 
Theme Customized By BreakingNews