নিয়ন্ত্রনহীন চীনা রকেটের ধ্বংসাবশেষ এই সপ্তাহের মধ্যেই অনিয়ন্ত্রিতভাবে পৃথিবীতে আছড়ে পড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে ঠিক কখন এবং পৃথিবীর কোন অংশে এটি আছড়ে পড়বে সেটা এখনও বলা যাচ্ছে
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন রাজ্যটির বিজয়ী দল তৃণমূল কগ্রেসের সভানেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পূর্বের সব রেকর্ড ভেঙ্গে ২১৩ আসনের বিপুল জয় নিয়ে তৃতীয়বারের মতো মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে মমতা। আজ
ভারতের পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ জনে। বিজেপিসহ বিরোধী দলগুলোর কর্মীদের হত্যার অভিযোগ উঠেছে তৃনমূলের বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে রাজ্যপালকে ফোন করে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র
দল, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের উন্নয়নে কাজ করবে তৃণমূল। জয়ের পর সদ্য জয়ী বিধায়কদের নিয়ে বৈঠকে বসার আগে সোমবার (০৩ মে) বিকেলে কালিঘাটে সংবাদ সম্মেলন এসব কথা জানিয়েছেন
ভারতের পশ্চিম বংঙ্গ সরকারের হাল ধরেছেন তৃনমুল। তাই তৃনমূল নেত্রীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মোদি। ’মমতা দিদিকে পশ্চিমবঙ্গে তার দল তৃণমূল কংগ্রেসের জয়ের জন্য অভিনন্দন। কেন্দ্র পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে জনগণের প্রত্যাশা ও কোভিড-১৯
ভারতে করোনায় এই মুহুর্তে বেসামাল। চারদিকে শুধু মৃত্যুর শোক। হাসপাতালে অক্সিজেন সংকট। এই পরিস্থিতির মধ্যেও বিপুল হারে রমরমাভাবে কালোবাজারি চালাচ্ছে একশ্রেণির মানুষ। কখনও অক্সিজেন ব্ল্যাক হচ্ছে, কখনও আবার হাসপাতাল বেড
মায়ের মৃতদেহের পাশেই পড়েছিল শিশুটি। দুদিনে কিছু মুখে পড়েনি তার। ক্ষুধায় নির্জীব হয়ে এসেছিল তার দেহ। অথচ করোনার ভয়ে কাছে যেতেও সাহস করেননি প্রতিবেশীদের কেউ। ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম এনডিটিভির খবরে
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার নির্বাচনের বুথ ফেরত সমীক্ষা আসতে শুরু করেছে। রাত আটটা পর্যন্ত এনডিটিভির বুথ ফেরত সমীক্ষা অনুযায়ী এগিয়ে রয়েছে মমতা ব্যানার্জির তৃণমূল। তবে এবার নরেন্দ্র মোদির বিজেপিও বেশ এগিয়েছে।
অনলাইন ডেক্সঃ পুরো বিশ্বকেই চমকে দিয়েছে ভারতের করোনাভাইরাস পরিস্থিতি । মহামারি করোনায় দেশটিতে ভয়াবহ সংকট সৃষ্টি করেছে। এখন এটি শুধু ভারতের একার সমস্যাই নয়, এটি বিশ্বের সব মানুষের সমস্যা। বিশ্ব
ভারতজুড়ে যখন অক্সিজেন সংকট ঠিক সেই মুহুর্তে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে একটি ছবি ভাইরার হয় । ছবিতে দেখা যায় অটোরিকশাতে বসে একজন নারী তার স্বামীর মুখে মুখ লাগিয়ে অক্সিজেন দিয়ে